G.M Rabbani
প্যারোগ্রীন_ফ্যালকন সর্বোচ্চ প্রায় 350 কিমি প্রতি ঘন্টা গতিতে বাতাসে উড়ে যেতে পারে।।
প্রচন্ড উচ্চতায় সর্বোচ্চ গতিতে উড়ে যাওয়ার সময়ে তাদের নাকের মধ্য দিয়ে যে গতিতে বাতাস প্রবেশ করে,, সেটা তাদের ফুসফুস ব্লাষ্ট করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট।।
কিন্তু,, তাদের নাকের ঠিক ভিতরিভাগে হাড়ের একটা ট্যাপ দেওয়া রয়েছে।। যে ট্যাপের সাহায্যে তারা বাতাসের তীব্র গতিকে রুখে দিয়ে,, নিজেদের ফুসফুস তথা জীবন রক্ষা করে যেতে পারে।।
ঠিক একই টেকনোলজি ব্যাবহার করা হয়ে থাকে বিমানের ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে।। বাতাসের তীব্র প্রেশার হতে বিমানের ইঞ্জিনকে সুরক্ষিত রাখতে প্যারোগ্রীন_ফ্যালকন টেকনলজি ব্যাবহার করা হয়ে থাকে।।
বিজ্ঞানের সমস্ত সাফল্য রহস্য,, সৃষ্টিকর্তার প্রতিটি সৃষ্টির মধ্যে অন্তর্নিহিত রয়েছে।।
কেবলমাত্র খুঁজে নিতে হবে !!
সৃষ্টিকর্তার প্রত্যেকটি সৃষ্টির মধ্যে রয়েছে নির্ভূল আর নিখুঁত ইঞ্জিনিয়ারিং।। আর,, তিনিই হলেন সমগ্র বিশ্ব-ব্রম্ভ্রান্ডের সর্বশ্রেষ্ঠ ইঞ্জিনিয়ার।।
পোস্ট ট্যাগ:
পেরেগ্রিন ফ্যালকন কি আসলেই দ্রুততম পাখি! | পেরেগ্রিন শাহিন বা ফ্যালকন | Peregrine falcon | পেরেগ্রাইন ফ্যালকন হ'ল সর্বাধিক কানের এবং দ্রুততম পাখি | শিকারী পাখি পেরেগ্রিন ফ্যালকন | পেরেগ্রিন ফ্যালকন কি অস্ট্রেলিয়ার নেটিভ | পেরেগ্রিন ফ্যালকন কত দ্রুত ডুব দেয় |পৃথিবীর দ্রুততম পাখি কোনটি | পেরেগ্রিন ফ্যালকন কি যুক্তরাজ্যে স্থানান্তরিত হয় | আগুনে বাজপাখি | Peregrine Falcon | housing loan | better refinance rates | house mortgage loan | us bank refinance | housing finance companies | wells fargo refinance
Post a Comment